~
I can see you have a better technique.
অসুখ ছোট হোক বা বড় তার জন্য অবশ্যই ডাক্তারের শরনাপন্ন হতে হবে। তবে অনেক সময় বাসায় ছোট-খাট অসুখ যেমন, হালকা জ্বর, সর্দি, কাশি বা কেটে যাওয়ার জন্য দ্রুত বাইরে যাওয়ার সময় পাই না। ঘরে বসেই কিছু ওষুধে সারতে পারে। এসব ওষুধ বাসায় রাখা যেতে পারে- প্যারাসিটামল (Paracetamol): জ্বরের হলে একটি প্যারাসিটামল খেতে পারেন। জ্বর বাড়লে ৩ দিনের বেশি জ্বর থাকলে ডাক্তার দেখান। তবে পেটে ব্যাথা, চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যাওয়া বা জন্ডিসের অন্য কোন উপসর্গ দেখলে প্যারাসিটামল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন,
~
ট্রামাডল (Tramadol): কোন প্রকার ঝুঁকি ছাড়াই ট্রামাডল পেইনকিলার হিসেবে নেয়া যায়; এমনকি অ্যাসমা রোগীরাও এটি নিতে পারবেন। টাইমোনিয়াম সালফেট (Tiemonium sulphate): যেকোন প্রকার পেটে ব্যাথার ক্ষেত্রে বিশেষ করে পিরিয়ডের প্রথম কয়েক দিনের ব্যাথার জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকর একটি ওষুধ। এসোমিপ্রাযল/ওমিপ্রাযল (Esomeprazole/Omeprazole): অধিকাংশ মানুষই কোন না কোন সময় বুক জ্বলা বা গ্যাসের সমস্যায় ভুগতে হয়; বিশেষ করে ভরপেট খাওয়ার পর। এসোমিপ্রাযল/ ওমিপ্রাযল পাকস্থলীতে অ্যাসিড গঠন কমিয়ে বুক জ্বলা কমাতে সাহায্য করে। অনেক সময় গ্যাসের জন্য অনেকটা হার্ট অ্যাটাকের মত বুকে ব্যাথা হয়, এজন্য ৩০ মিনিটের মধ্যে অবস্থার উন্নতি না হলে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালের জরুরী বিভাগে যোগাযোগ করুন। (আরও জানতে দেখুন হৃদরোগের লক্ষণ এবং বুকে ব্যথা).
~~